The classroom was buzzing with excitement. Valentine’s Day was almost here, and my two special students, Eda and Ely, were deep into their projects. Eda had just finished his Valentine’s card for his sweet cohort, Amy. Ely was carefully cutting out a big red heart for Vicky, completely focused, tongue slightly sticking out—a true artist at work.
Then, Eda looked up at me with that mischievous grin of his.
“Mr. Nas, who’s your Valentine?”
I froze. Dangerous territory. I did what any smart teacher would do—I dodged.
“My daughters, of course!” I said proudly.
Miss Para, overhearing, wasn’t buying it. She gave me that teacher-to-teacher look and crossed her arms.
“Come on, Mr. Nas. Tell the truth!”
I cleared my throat, I replied my wife who is my valentine for last 30 years, quickly turning to Eda. “More importantly, do you know how you’re going to give your card to Amy? Do not over think.”
Eda nodded, looking all serious, as if he had just been given a top-secret mission. “I will hand it to her directly.”
Mission accomplished.
But then, Eda pulled out something unexpected—a bottle of perfume.
“Where did you get that?” I asked, already knowing the answer.
He grinned. “My mom’s. She won’t know.”
I sighed, shaking my head. Before I could say a word, he sprayed himself like he was preparing for a grand ball. He strutted to the lunchroom, practically leaving a scented trail behind him.
Inside, Amy was already there. Eda walked up, all smooth, handed her the card, and then—boom! Off to the gym they went, running and laughing. They played until they were exhausted, collapsing on the bench, catching their breath.
Miss Para clapped her hands. “Enough play, Eda. Valentine’s is over.”
Eda, still breathing hard, shook his head. “No. It’s just started.”
I had to smile. The quest for true love never ends.
Funny how love gives people courage. Earlier, Eda couldn’t write a word when asked to write about the Tuskegee Airmen. But for his Valentine? Three complete sentences. Perfect punctuation. Straight from the heart. And just like that—his Valentine’s card covered his IEP writing goal.
I knew then—this wasn’t over. Love is a great motivator.
So, I decided to extend the Valentine’s fun for more learning. Tomorrow, we’re off on a trip to the main site in Westchester Square, Bronx. And when we return? A Valentine’s dance in the gym.
Hang on for updates. Something tells me this love story isn’t over yet.
Read in the bangla language.
জার্নাল এন্ট্রি: ভালোবাসা, হাসি, এবং ভ্যালেন্টাইনস ডে-এর চমক
ক্লাসরুমে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। ভ্যালেন্টাইনস ডে আসছে, আর আমার দুই বিশেষ শিক্ষার্থী, এডা এবং ইলি, তাদের প্রজেক্টে ব্যস্ত। এডা তার প্রিয় সহপাঠী অ্যামির জন্য ভ্যালেন্টাইনের কার্ড শেষ করেছে। ইলি খুব মনোযোগ দিয়ে একটি বড় লাল হৃদয় কাটছিল, জিভটা সামান্য বেরিয়ে এসেছে—একজন সত্যিকারের শিল্পী!
ঠিক তখনই এডা তার পরিচিত দুষ্টুমি ভরা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকালো।
“মিস্টার নাস, আপনার ভ্যালেন্টাইন কে?”
আমি থমকে গেলাম। এটা বিপজ্জনক প্রশ্ন। একজন চালাক শিক্ষকের মতোই আমি বিষয়টি এড়িয়ে গেলাম।
“অবশ্যই আমার মেয়েরা!” আমি গর্ব করে বললাম।
কিন্তু মিস পাড়া পাশ থেকে শুনে সন্দেহের চোখে তাকালেন। হাত গুটিয়ে রেখে বললেন,
“মিস্টার নাস, সত্যি বলুন!”
আমি গলা খাঁকারি দিলাম, বললাম, আমার ভ্যালেনটাইন আমার স্ত্রী। আমরা তিরিশ বছর আগে একই বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাসমেট ছিলাম। তারপর বন্ধু। তারপর ভ্যালেন্টাইন। তারপর দ্রুত এডার দিকে ফিরে গেলাম। “গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তুমি কীভাবে অ্যামিকে তোমার কার্ড দেবে?” কোনও বেশি চিন্তা করবেনা ।
এডা গুরুত্বের সাথে মাথা নাড়ল, যেন তাকে খুব গোপন একটি মিশন দেওয়া হয়েছে।
“আমি ওকে সরাসরি দিয়ে দেবো,” সে দৃঢ় কণ্ঠে বলল।
মিশন সম্পন্ন।
কিন্তু তারপর এডা এমন কিছু বের করল যা আমি একদম আশা করিনি—একটি পারফিউমের বোতল।
“এটা তুমি কোথায় পেলে?” আমি জানতে চাইলাম, যদিও উত্তরটা আগেই বুঝে গিয়েছিলাম।
সে হাসল। “আমার মায়ের। উনি জানবেন না।”
আমি দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। কিছু বলার আগেই সে পুরো শরীরে পারফিউম ছিটিয়ে দিল, যেন একটা রাজকীয় উৎসবে যাচ্ছে। সে আত্মবিশ্বাসী ভঙ্গিতে লাঞ্চরুমের দিকে এগিয়ে গেল, পিছনে সুগন্ধের একটি পথ রেখে।
ভেতরে অ্যামি আগে থেকেই বসে ছিল। এডা ধীর পায়ে গেল, গম্ভীর মুখে কার্ডটি তার হাতে দিল। তারপর—হঠাৎই তারা দুজন দৌড়ে জিমে চলে গেল, হাসতে হাসতে খেলা করতে লাগল।
তারা এতক্ষণ খেলল যে একসময় ক্লান্ত হয়ে মেঝেতে বসে হাঁপাচ্ছিল।
মিস পাড়া হাততালি দিয়ে বললেন, “এডা, যথেষ্ট হয়েছে। ভ্যালেন্টাইন শেষ!”
এডা, শ্বাস নিতে নিতে মাথা নাড়ল। “না, এটা তো মাত্র শুরু!”
আমি মুচকি হাসলাম। “সত্যিকারের ভালোবাসার খোঁজ কখনোই শেষ হয় না।”
আশ্চর্যজনকভাবে, ভালোবাসা মানুষের মনে সাহস আনে। যেখানে সকালে এডা টাস্কিগি এয়ারম্যানদের নিয়ে একটাও বাক্য লিখতে পারেনি, সেখানে তার ভ্যালেন্টাইনের জন্য? পুরো তিনটি সম্পূর্ণ বাক্য। সঠিক যতিচিহ্নসহ। একদম হৃদয় থেকে লেখা।
আর ঠিক সেখানেই তার IEP রাইটিং গোল পূরণ হলো।
আমি বুঝলাম—এখানেই শেষ নয়। ভালোবাসা শেখার দারুণ প্রেরণা।
তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, ভ্যালেন্টাইনের মজা আরও বাড়াবো। আগামীকাল আমরা একটি শিক্ষামূলক ভ্রমণে যাচ্ছি ওয়েস্টচেস্টার স্কয়ার, ব্রঙ্কস-এর লুইস এন্ড ক্লার্ক স্কুলের প্রধান সাইটে। জিমে হবে একটি ভ্যালেন্টাইনস ডে ড্যান্স।
আপডেটের জন্য অপেক্ষা করুন। মনে হচ্ছে, এই ভালোবাসার গল্প এখানেই শেষ নয়!