As a full-time substitute teacher in the NYC DOE system since 2007, I’ve seen firsthand how classrooms are stretched thin — not enough staff results in numerous vacancies, and insufficient resources lead to a challenging situation with inadequate recognition. We’re expected to work miracles without markers, manage chaos without support, and still pour love into every lesson.
In the middle of all this, I built something from the heart:
🌍 www.notu.us — a free learning resource hub with over 400 articles in ELA, Math, Science, and Social Studies for various grade levels.
✅ No login
✅ No fees
✅ Just content — created by a teacher, for all learners.
Why free? Because I believe no child should fall behind just because they can’t access materials. I’ve been dreaming of seeing the days when teachers will be able to turn chalk dust into digital magic since 1981, when I was 1st first-grade student in Bangladesh — and now it’s real.
A fellow teacher recently said, “You’re so talented — you should be getting paid for this.”
I smiled and replied, “Maybe one day… if I need to hustle for an Apple Watch!” ⌚😉
🔗 Explore the blog: www.notu.us
💬 Share with your fellow educators, parents, and students. Let’s lift each other up.
#TeacherLife #EducationForAll #FreeLearning #NotuUs #DigitalChalkboard #SubstituteTeacher #DOEReality #EduResources #SupportTeachers #CreativeTeaching #BangladeshiAmericanEducator #StoryAndSongInLearning
জার্নাল এন্ট্রি – ৯ই জুন, ২০২৫
আজকের দিনটি আমার সাবস্টিটিউট শিক্ষক জীবনের একটি স্মরণীয় অধ্যায় হয়ে থাকবে।
২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর থেকে আমি নিউ ইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশনের (DOE) অধীনে সাবস্টিটিউট শিক্ষক হিসেবে কাজ করে আসছি। শুরুটা ছিল সাধারণ শিক্ষার ক্লাসে, যেখানে ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক পার্থক্য সামলাতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে। তবে বিশেষ শিক্ষার শাখায় কাজ করতে গিয়ে আমি যেন নিজের জায়গা খুঁজে পেয়েছি — যতটা সহজে মানিয়ে নিতে পেরেছিলাম, ততটাই গভীরভাবে এই ক্ষেত্রটিকে ভালোবেসে ফেলেছি। এখন আমি আত্মবিশ্বাসের সাথে যেকোনো পর্যায়ের শ্রেণিকক্ষে কাজ করতে পারি।
প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা গল্প, গান এবং চিত্রভিত্তিক শিক্ষায় গভীর আগ্রহ দেখায়। এই উপলব্ধি থেকেই আমি নিজে ছবি, গান, গল্প ও শিক্ষামূলক লেখা তৈরি করেছি, যেগুলো বয়স ও শ্রেণিভেদে সাজানো। এগুলো শুধু শেখার আগ্রহ বাড়ায় না, বরং পাঠ্যবস্তুকে করে তোলে আরো বোধগম্য ও আনন্দদায়ক।
তবে শুধু উপকরণ দিয়ে ক্লাস পরিচালনা সম্ভব নয় — শ্রেণিকক্ষের শৃঙ্খলা ও আবহ ধরে রাখা প্রতিটি মুহূর্তে একটি কৌশলগত চ্যালেঞ্জ। আজ আমি নিয়োজিত ছিলাম দ্বিতীয় শ্রেণির একটি ক্লাসে। দুপুরের খাবারের পর হঠাৎ ক্লাস ভাগ হয়ে যায়, আর আমাকে পাঠানো হয় তৃতীয় শ্রেণির একটি রুমে কাভারেজের জন্য। পরিকল্পনাহীন এই রদবদল সত্ত্বেও, আমার জন্য এটি ছিল এক আনন্দঘন শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা। এই শিশুরাও গান, গল্প এবং চিত্রের মাধ্যমে শেখায় প্রবল আগ্রহ দেখায়।
আজ এক বিশেষ মানুষের সঙ্গে দেখা হলো — মিস মানা। তিনি ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন এবং তার শিক্ষকতা শুরু হয়েছিল বিশেষ শিক্ষা শাখা দিয়ে। বর্তমানে তিনি কিন্ডারগার্টেনের সাধারণ শিক্ষার শিক্ষক। তিনি আমার ক্লাসে কিছুক্ষণ ছিলেন এবং আমার শিক্ষাদান পদ্ধতি ও কনটেন্ট দেখে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তিনি আমার যোগাযোগের ইমেইল চাইলেন ভবিষ্যতের কোনো রেফারেন্সের জন্য।
আমি তাকে আমার ওয়েবসাইট দেখালাম: http://www.notu.us— যেখানে আমি নিজের তৈরি করা ELA, Math, Science ও Social Studies-এর বহু স্তরের শিক্ষার্থীদের উপযোগী কনটেন্ট সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রকাশ করি। তিনি অবাক হয়ে বললেন, “তুমি এত সুন্দর কাজ করছো, অথচ একটাকাও নিচ্ছো না?” আমি হেসে বললাম, “আমি চাই কেউ যেন কনটেন্টের অভাবে পিছিয়ে না পড়ে। শেখার অধিকার সবার।”
এখন পর্যন্ত আমি প্রায় ৪০০টি শিক্ষামূলক আর্টিকেল লিখেছি, যার মধ্যে অর্ধেক ইতিমধ্যেই উন্মুক্ত — বাকিগুলো সম্পাদনার পর্যায়ে আছে বা ড্রাফটে সংরক্ষিত।
মিস মানা হাসতে হাসতে বললেন, “তুমি তো একদম ট্যালেন্টেড! এর জন্য তোমার তো অবশ্যই পারিশ্রমিক পাওয়া উচিত।” আমি মজা করে বললাম, “হয়তো একদিন চার্জ নিতে হবে — যদি চাকরি না থাকে, বা নতুন অ্যাপল কম্পিউটার কেনার সামর্থ্য না থাকে!”
তবে বাস্তবতা বলবৎ থাকে। ফুল-টাইম সাবস্টিটিউট শিক্ষক হিসেবে আমরা এখনও অনেক মৌলিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। নেই কোনো স্থায়ী চুক্তি, নেই সামার জবের নিশ্চয়তা। আমাদের চুক্তির ‘ফাইন প্রিন্ট’গুলো যেন একেকটা গোপন ফাঁদ — আমেরিকান এনিমেল ফার্মের কোনো অধ্যায়ের মতো। আমরা প্রতিদিন শিশুদের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার কাজ করি, অথচ প্রতিষ্ঠানের চোখে আমরা যেন শুধু একটি “ফিল-ইন” সমাধান।
তবুও, আমি আমার কাজকে ভালোবাসি — কারণ শিক্ষাদান শুধু একটি পেশা নয়, এটি আমার নেশা, আমার নৈতিক দায়িত্ব। আর শেখানোর উপকরণ তৈরি করা — সেটি আমার সবচেয়ে প্রিয় সৃজনশীলতা। @highlight