June 10, 2025, New York:
When Trump Acts Like Napoleon the Pig from Animal Farm, Schools Pay the Price
Only in the Bronx? — And no, it’s not just about cafeteria food (though that’s part of it).
Word is: Trump is swinging power like he’s Napoleon the Pig from Animal Farm — stepping into the shoes of Mr. Jones, the leader who lost control of the farm.
Remember Napoleon?
The pig who started out believing in equality, only to become a dictator who rewrote the rules overnight?
Now, fear of budget cuts is spreading across public schools.
🔁 “All animals are equal… but some animals are more equal than others!”
That line feels all too real for marginalized communities.
These days, when we hear “Make America Great Again,” it’s starting to sound like a warning:
Policies rooted in fear, prices climbing through the roof, and public education turned into a chaotic group project no one asked for.
👩🏽🏫 Take our school in New York, for example.
We’re already taping posters over cracked walls and trying to stay hopeful about uncertain summer jobs. And now, rumors are flying that we may lose even more:
- After-school programs? Being slashed.
- Special education support? Getting cut.
- Arts and music? Handed off to outside vendors.
So what’s the real story?
Teachers still show up, every single day — bringing color to classrooms with printers, crayons, and heart.
Meanwhile, someone out there is tweeting policies like it’s tabloid gossip — a reality TV host morphing into a totalitarian pig.
🎓 One teacher shared:
“We’re reading Animal Farm in class. I asked my students who Napoleon reminded them of. Three hands shot up — ‘Trump.’ I just stared silently at the sheep.”
If this is what our democracy has become —
if this is what we’re feeding and selling to our children —
then the cost is far too high.
And that cost? It’s being paid in the Bronx.
In Brooklyn.
In Detroit.
Anywhere schools are the final line of defense in a broken system.
💻 This blog — www.notu.us — isn’t here to replace the system.
It’s here to resist its collapse.
It’s free. It’s open.
It’s for anyone tired of waiting for justice to walk into the classroom.
👀 Stay alert, and remember:
If someone starts rewriting the rules and strutting like a dictator…
you just might be living in Animal Farm.
জুন ১০, ২০২৫, নিউ ইয়র্ক:
ট্রাম্প যখন ‘অ্যানিমাল ফার্ম’-এর শূকর নেপোলিয়নের মতো আচরণ করে, তখন স্কুলগুলোকে তার মূল্য দিতে হয়।
শুধু ব্রঙ্ক্সেই? — আর বিষয়টা শুধু ক্যাফেটেরিয়ার খাবার নিয়েই নয় (যদিও সেটাও এর একটা অংশ)।
আমি শুনেছি: ট্রাম্প এখন এমনভাবে ক্ষমতা চালাচ্ছেন, যেন অ্যানিমাল ফার্ম-এর শূকর নেপোলিয়ন হয়ে উঠেছেন — সেই নেতা মিস্টার জোনসের মতো, যে নিজের খামারের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিল।
নেপোলিয়নকে মনে আছে?
সে-ই শূকর, যে শুরু করেছিল সমতার নীতিতে বিশ্বাস নিয়ে, All animals are equal, আর পরে রাতারাতি নিয়ম বদলে একনায়ক হয়ে উঠেছিল?
এখন পাবলিক স্কুলগুলোতে বাজেট কাটছাঁটের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
🔁 “সব পশুই সমান… কিন্তু কিছু পশু আরও সমান!”
এই কথাটাই যেন বাস্তব মনে হচ্ছে প্রান্তিক সম্প্রদায়গুলোর জন্য।
আজকাল “আমেরিকাকে আবার মহান করো” শুনলেই বোঝা যায়, এর মানে আসলে কী —
ভীতির উপর দাঁড়ানো নীতিমালা, আকাশছোঁয়া মূল্যবৃদ্ধি, আর পাবলিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে এক যন্তর মন্তর প্রকল্পে পরিণত করা।
👩🏽🏫 আমাদের নিউয়র্কের স্কুলের কথা ভাব।
আমরা ইতিমধ্যেই ফাটা দেয়াল ঢাকতে টেপ দিয়ে পোস্টার লাগাচ্ছি গ্রীষ্মকালীন কাজ সংক্রান্ত অনিশ্চয়তার দেয়ালে। এখন, গুজব আছে যে আমরা আরও বেশি কিছু হারাতে পারি:
বিকেল বেলা ক্লাস? কমিয়ে দেওয়া।
বিশেষ শিক্ষা সহায়তা? কমিয়ে দেওয়া।
শিল্প ও সঙ্গীত শিক্ষা ক্লাস এজেন্সী ও ভেন্ডর এর হাতে।
আসল সত্যটা কী?
শিক্ষকেরা এখনো প্রতিদিন ক্লাসে আসেন, প্রিন্টার আর ক্রেয়নের রঙে শ্রেণিকক্ষকে রাঙান।
আর কোথাও কেউ নীতিমালা নিয়ে টুইট করে যাচ্ছে, যেন কোনো গসিপ চালাচ্ছে — রিয়ালিটি টিভি হোস্ট থেকে একনায়ক শূকরে রূপান্তরিত হচ্ছে।
Author’s note:
জর্জ অরওয়েলের “অ্যানিমেল ফার্ম”-এর রাজনৈতিক রূপক ও ট্রাম্প-যুগের নীতির মধ্যে গভীর সমান্তরাল টানছে — বিশেষ করে ব্রঙ্কসের মতো সম্পদহীন কমিউনিটিতে শিক্ষার ওপর প্রভাবের প্রেক্ষাপটে। আসুন বিষয়গুলো ভেঙে দেখি:
১. “নেপোলিয়ন পিগ” ও ট্রাম্পের নীতির মিল
– অরওয়েলের নেপোলিয়ন শুরু করেছিল “সব প্রাণী সমান” এর আদর্শে, কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে “কিছু প্রাণী অন্যদের চেয়ে বেশি সমান” নীতি চালু করে। এটি ট্রাম্পের “আমেরিকা আবার মহান হবে” (Make America Great Again) স্লোগানের সাথে মিলে:
– অসমতা বৃদ্ধি: ট্যাক্স কাট, বিলাসবহুল কর্পোরেট সুবিধা vs. শিক্ষা/স্বাস্থ্যে বাজেট কাটছাঁট।
– নিয়মের স্বেচ্ছাচারিতাপূর্ণ পরিবর্তন: অভিবাসন নীতি থেকে পরিবেশবিধি লঙ্ঘন — যেখানে ক্ষমতাধররা আইনকে নিজেদের অনুকূলে বাঁকায়।
– সত্যের বিকৃতি: “Alternative facts” বা গুজবের মাধ্যমে বাস্তবতা নির্মাণ (যেমন: “পাবলিক স্কুলগুলো ব্যর্থ” — অথচ ফান্ডিং সংকটই এর মূল কারণ)।
২. ব্রঙ্কসের স্কুলগুলোর ওপর প্রভাব: শুধু “ক্যাফেটেরিয়ার খাবার” নয়!
– ফান্ডিং সংকট: নিউ ইয়র্ক সিটি পাবলিক স্কুলগুলোর (NYC DOE) ২০২৪-এ $700 মিলিয়ন কাটছাঁটের প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্রঙ্কস — নিউ ইয়র্কের সবচেয়ে দরিদ্র বারো — সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত:
– বিকেলের প্রোগ্রাম, আর্ট-মিউজিক ক্লাস, স্পেশাল এডুকেশন রিসোর্স কমে যাচ্ছে।
– অনেক স্কুল শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ/ছাদের মেরামত-এর জন্যও টাকা পায়নি (২০২২ রিপোর্ট)।
– শিক্ষকদের লড়াই: আপনি ঠিকই বলেছেন — শিক্ষকরা নিজেদের টাকায় ক্রেয়ন, প্রিন্টার কালি কিনছেন। দক্ষিণ ব্রঙ্কসের স্কুলে ৯২% ছাত্র অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে (NYC DOE ডেটা) — এখানে শিক্ষাই তাদের একমাত্র ভরসা।
৩. “সিস্টেমের ব্যর্থতা vs. প্রতিরোধ”
– গণতন্ত্রের অবক্ষয়: যখন নীতিনির্ধারকেরা স্কুলের বাজেট কাটে কিন্তু কর্পোরেট সাবসিডি বাড়ায়, তখন “ন্যায়বিচার” শব্দটির অর্থই বদলে যায়। এটি অরওয়েলের “সাতটি আদেশ”-এর শেষে “সব প্রাণী সমান, কিন্তু কিছু…”-এ রূপান্তরের মতো।
– কমিউনিটির প্রতিরোধ: ব্রঙ্কসের শিক্ষক-ছাত্র-অভিভাবকেরা সংগঠিত হচ্ছেন — যেমন:
– SaveOurSchoolsNYC ক্যাম্পেইন।
কমিউনিটি স্কুল মডেল: স্থানীয় সংগঠনের সাথে স্কুলের পার্টনারশিপ (উদাঃ সানশাইন প্রোগ্রাম)।
আপনার উল্লিখিত ব্লগ (www.notu.us) এর মতো প্ল্যাটফর্ম — যেখানে শিক্ষার অধিকার নিয়ে ডাটা-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি হচ্ছে।
৪. কী করা যেতে পারে?
– স্থানীয় পর্যায়ে: স্কুল বোর্ড মিটিংয়ে যোগ দিন, কাটছাঁটের বিরুদ্ধে পিটিশনে স্বাক্ষর করুন ([Class Size Matters](https://www.classsizematters.org/) দেখুন)।
– রাজ্য/ফেডারেল পর্যায়ে: নিউ ইয়র্কে “ফেয়ার স্টুডেন্ট ফান্ডিং” আইনের দাবি তুলুন (যে অনুযায়ী স্কুল ফান্ডিং নির্ধারিত হয় ছাত্রের প্রয়োজন অনুসারে)।
– সচেতনতা: অরওয়েলের বইটি শুধু সাহিত্য নয় — একটি ওয়ার্নিং। ছাত্রদের সাথে আলোচনা করুন: “নেপোলিয়ন কিভাবে ‘শত্রু’ তৈরি করে? ট্রাম্প/বর্তমান নেতারা কি তা-ই করছেন?”
শেষ কথা
ব্রঙ্কসের লড়াই শুধু একটি কমিউনিটির নয় — এটি গণতন্ত্রের ভিত্তি (পাবলিক এডুকেশন) রক্ষার লড়াই। যখন নিয়ম কেবল ক্ষমতাধরদের জন্য লেখা হয়, তখন প্রতিটি প্রান্তিক কমিউনিটি একটি ক্ষুদ্র “অ্যানিমেল ফার্ম”-এ পরিণত হয়। কিন্তু আশার কথা: শিক্ষক, ছাত্র ও অভিভাবকেরা সেই “বক্সার ঘোড়া” নন যারা অবিশ্রান্ত পরিশ্রম করে শেষে কসাইখানায় পাঠানো হবে — তারা সচেতন, সংগঠিত এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন।
> “জুলিয়াস সিজার ইতিহাসকে ভুল বলেছিলেন। জয়ী হওয়া পর্যন্ত ইতিহাস লিখবেন না।”
> — জর্জ অরওয়েল, ১৯৪৪
> আজ, ব্রঙ্কসের সেই ইতিহাস লিখছে তার শিক্ষার্থীরা — যারা শুধু হাস্যরসাত্মক, বাস্তব এবং চিন্তাশীল নয়, ন্যায়ের জন্য লড়াইও শিখছে।