New York, June 2025: In the flickering glow of a thousand candles, beneath the vaulted arches of an old London chapel, the Bridgerton Candlelight Concert was about to begin. Among the elegantly dressed ladies and gentlemen of the ton sat Lalon, a man out of time.
Born in 1776, the same year as King George III—whose struggles with madness and duty were whispered about in every drawing room—Lalon was a farmer’s son from the countryside, his hands calloused from labor rather than softened by royal silk. Yet, in his heart, he carried a burden not unlike the king’s.
Act I: The Mirror of Fate
As the quartet began playing a sorrowful rendition of Wildest Dreams, Lalon closed his eyes. Thirty years old, just like the king—yet while George wrestled with the weight of a crown, Lalon bore the weight of survival. His father’s farm had failed, his mother had succumbed to fever, and he had wandered to London seeking work, only to find himself invisible among the aristocracy.
“Does the king ever feel as small as I do?” he wondered.
Act II: The Music of Longing
A violinist played Thank U, Next, the notes twisting into something bittersweet. Nearby, a lady in a sapphire gown sighed—Lady Charlotte, a distant cousin to the queen herself. She caught Lalon’s gaze, not with disdain, but curiosity.
“You seem moved, sir,” she murmured.
“The music… it speaks of battles unseen,” he replied.
She tilted her head. “You speak like a poet, not a farmer.”
“And you listen like a friend, not a noble.”
Act III: The King’s Shadow
When the quartet transitioned into Vivaldi’s Winter, Lalon imagined the king—somewhere in Windsor—listening to the same melodies, trapped in his gilded cage. Two men, born the same year, bound by invisible chains. One ruled an empire but not his mind; the other owned nothing, not even his future.
As the final notes faded, Lady Charlotte pressed a folded paper into Lalon’s hand. “The queen hosts a soirée next week. Come as my guest. Even kings and farmers deserve beauty.”
Epilogue: The Light Persists
Stepping into the cold London night, Lalon smiled. The candles still flickered behind him, their glow defiant against the dark. Perhaps fate had not forgotten him after all.
And miles away, in a palace, a king hummed the same tune—unaware that his mirror soul, a farmer turned dreamer, had found solace in the same music.
Moral: The weight of struggle does not discriminate—crown or soil, all hearts beat to the same melody.
Read in Bengali language.
শিরোনাম: দুই আত্মার ক্যান্ডেলাইট সোনাটা
হাজারো মোমবাতির মৃদু আলোয় উদ্ভাসিত এক প্রাচীন লন্ডনের গির্জার নিচে, ব্রিজার্টন ক্যান্ডেলাইট কনসার্ট শুরু হতে চলেছে। সেখানে উপস্থিত অভিজাত মহিলা ও ভদ্রলোকদের মাঝে বসে আছে লালন, সময়ের বাইরের এক মানুষ।
১৭৭৬ সালে জন্ম নেয়া—যেই বছর জন্মেছিলেন রাজা জর্জ III, যার পাগলামি ও দায়িত্বের সংগ্রামের গল্প সবাই ফিসফিস করে বলত—লালন ছিল এক কৃষকের সন্তান, গ্রামের মাটি থেকে উঠে আসা। তার হাত রাজকীয় রেশমে নরম নয়, কঠোর পরিশ্রমে কর্কশ। তবুও তার হৃদয়ে বয়ে বেড়াচ্ছে এক বোঝা, যা রাজার বোঝার মতোই ভারী।
প্রথম অধ্যায়: ভাগ্যের আয়না
কোয়ার্টেট যখন টেইলর সুইফটের Wildest Dreams-এর মর্মস্পর্শী সংস্করণ বাজানো শুরু করল, লালন চোখ বন্ধ করল। ত্রিশ বছর বয়স, রাজার সমবয়সী—তবে রাজা যখন মুকুটের ভার বয়ে বেড়াচ্ছেন, লালন বেঁচে থাকার সংগ্রামে জড়িত। তার বাবার জমি চলে গেছে, মা মারা গেছেন জ্বরে, আর লন্ডনে কাজের খোঁজে আসা এই মানুষটি নিজেকে অভিজাত সমাজে একা ও অদৃশ্য মনে করছে।
“রাজাও কি কখনো আমার মতো ছোট বোধ করেন?” সে ভাবল।
দ্বিতীয় অধ্যায়: আকাঙ্ক্ষার সুর
একজন বেহালাবাদক Thank U, Next বাজাচ্ছে, সুরগুলো যেন মিষ্টি আর তেতো হয়ে মিশছে। কাছে নীল গাউন পরা এক মহিলা—লেডি শার্লট, রানীর দূর সম্পর্কিত খালা—লালনের দিকে কৌতূহলী দৃষ্টিতে তাকালেন।
“আপনি খুব আবেগতাড়িত মনে হচ্ছেন,” তিনি মৃদু স্বরে বললেন।
“সঙ্গীত… অদৃশ্য যুদ্ধের কথা বলে,” লালন উত্তর দিল।
লেডি শার্লট মাথা হেলালেন, “আপনি কবির মতো কথা বলেন, কৃষকের মতো নয়।”
“আর আপনি বন্ধুর মতো শোনেন, অভিজাতের মতো নয়।”
তৃতীয় অধ্যায়: রাজার ছায়া
কোয়ার্টেট যখন ভিভাল্ডির Winter বাজাতে শুরু করল, লালন ভাবল রাজার কথা—যিনি উইন্ডসরে কোথাও বসে একই সুর শুনছেন, সোনার খাঁচায় বন্দী। একই শতাব্দীতে জন্মানো দুই মানুষ, অদৃশ্য শৃঙ্খলে বাঁধা। একজন সাম্রাজ্য শাসন করেন, কিন্তু নিজের মন নয়; অন্যজনের কিছুই নেই, এমনকি নিজের ভবিষ্যতও না।
সঙ্গীত শেষ হলে, লেডি শার্লট লালনের হাতে এক ভাঁজ করা কাগজ দিলেন। “রানি পরের সপ্তাহে এক সন্ধ্যার আয়োজন করছেন। আমার অতিথি হয়ে আসুন। রাজা কিংবা কৃষক—সবাই সুন্দরের অধিকারী।”
উপসংহার: আলো রয়ে যায়
লন্ডনের ঠান্ডা রাতে পা রেখে লালন হাসল। পিছনে মোমবাতিগুলো এখনও জ্বলজ্বল করছে, অন্ধকারের বিরুদ্ধে তাদের আলো দৃঢ়। সময় হয়তো তাকে ভুলে যায়নি।
আর মাইল দূরে, এক প্রাসাদে, এক রাজা সেই একই সুর গুনগুন করছেন—অবগত না যে তার আয়না-আত্মা, এক কৃষক থেকে স্বপ্নদ্রষ্টা, একই সঙ্গীতে সান্ত্বনা পেয়েছে।
মূল কথা: সংগ্রামের ভার কারও জন্য আলাদা নয়—মুকুট হোক বা মাটি, সব হৃদয় একই সুরে স্পন্দিত।