মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে দুটি কথা
জুলাই ৩০, ২০২৫ দুঃখজনক বাস্তবতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে একটি কথা:সেদিন দুপুর দুটো নাগাদ আমি ব্রঙ্কসে বাসা থেকে বের হয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার স্ত্রীকে তার স্কুল থেকে নিয়ে আসার

জুলাই ৩০, ২০২৫ দুঃখজনক বাস্তবতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে একটি কথা:সেদিন দুপুর দুটো নাগাদ আমি ব্রঙ্কসে বাসা থেকে বের হয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার স্ত্রীকে তার স্কুল থেকে নিয়ে আসার
(টোন: মিশ্র স্বর—আত্মবিশ্বাস, বিস্ময়, কষ্ট, ঈর্ষা) [নিঃশব্দ ভূমিকা — ৩ সেকেন্ড] (গভীর স্বর, গর্ব নিয়ে) আমি লিখেছি আলো দিয়ে, সুর দিয়ে, ভাষার দীপ্ত জ্যোতিষ্কে… আমার ছায়া পড়েছে সভ্যতার শরীরে— শিল্পে,
Every booking supports youth development through device-free music and dance workshops, wellness-focused shows, and the preservation of South Asian heritage reimagined for today’s global stages. 🌐 Empower Youth. Celebrate Culture.
জর্জ অরওয়েল এর লেখা উপন্যাস এনিম্যাল ফার্ম এ নেপোলিয়ন নামে এক বুদ্ধ্বিমান শূকর ছিল। তার দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা এই ডায়রি, শুকরের ডায়রি। তারিখ: ভুলে গেছি। কারণ এখন সময় চলে না
সে পরত কৃষ্ণচূড়া রঙের টপ— হালকা হাইলাইট চুলে, ঠিক আগুনের পট। রোদ পছন্দ, কিন্তু কনডিশনড হাওয়া ছাড়া এক পাও চলেনা। গ্রীষ্ম কালে ও ছিলো যেন একটাই ফুল— পশ্চিমের সূর্যাস্তে ফিল্টার
চলো, একদিন হেঁটে যাইপেলহ্যাম বে পার্ক—যেখানে নিউ ইয়র্কের ব্যস্ততাএকটু ফসকে গিয়ে হারায় ওক পাতার ছায়ায়।ব্রঙ্কস তখন আর ‘ব্রঙ্কস’ নয়,ওটা যেন হারিয়ে যাওয়া ঢাকার শ্যামল বিকেল,বা নর্দার্নের শেষ স্টপেজ—যেখানে শহর থামে,
একটা ফুল, নিঃশব্দে মরে যাচ্ছিলো। ভুল চিকিৎসা, ভুল জায়গা, ভুল বোঝাবুঝির ফাঁদে পড়ে তার প্রাণশক্তি ক্ষয়ে যাচ্ছিলো ধীরে ধীরে। গরম চুলার পাশের অতিরিক্ত তাপে সে তার কোমল পাঁপড়িগুলো হারিয়ে ফেলছিলো—তার
তুমি শুনছো? একজনে ১০০টা লাল পিঁপড়া আর ১০০টা কালো পিঁপড়ারে এক বয়ামের ভিতরে ঢুকায়ে রাখছে। তো হইলো কী? একেবারে ঠাণ্ডা, ডিসিপ্লিনড, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান—নো ফাইট, নো ফ্যাসাদ! কিন্তু রঙমিস্ত্রি বয়ামটা একটুখানি
নিউ ইয়র্কের আমাজুরা কনসার্ট হলে গুরু জেমসের গান আছিল অশেষ দারুন! কিন্তু এই প্রোগ্রাম বন্ধ করার ধমক দিছে স্পনসরর বউ! কারনে কী জানো? গুরু জেমস স্টেজে ওঠার আগেই বউজান গান
Continue reading🎸 গুরুর আগমনে হল কাঁপে, বউজানের গানে দর্শক হাঁপায়!
বাংলায় এমন এক কবি আছেন—যিনি মনে করেন, মৃত্যু কোনো শেষ নয়।জীবনানন্দ দাশ, ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে—এই বাংলায়,’ বলেছিলেন কবিতায়। তাই মাথার ভিতরে কবিতা ঘুরে, ঘুরতে ঘুরতে হয় গান। সুর