Class of Mister Nas

In August 2022, Mister Nas stood before his students, his eyes holding a glimmer of nostalgia. He began, “Let’s journey back to November 1981,” and his voice carried the weight of a cherished memory. He recounted his days as a first-grader, attending school in a duplex house transformed into a temporary classroom. In that room, a giant blackboard stood, its surface a canvas of endless possibilities, adorned with bold, white Bangla letters that read, ‘Welcome.’ Even at that young age, he thirsted for more, yearning for knowledge that transcended the classroom’s boundaries.

He paused, a smile playing on his lips as he recalled the vivid details. “I used to yearn for that blackboard to transform into a TV, a window to the world beyond. I dreamt of discovering what lay beyond the familiar, of learning about distant lands and cultures that seemed like fantastical tales.”

AUTHOR’S NOTE: A reader will likely understand this text with at least a 7th-grade education (age 12), and it should be easy for most adults to read.

BLACKBOARD

  1. I feel goog.

  2. I feel cheerful today.

Mister Nas paused, shifting his gaze between the past and the present. “Little did I know that my childhood dream would find an echo in my adult life. Now, as an educator, my dream has become a reality. Today, as I stand before you, I’m reminded of that yearning.” He concluded with a sense of finality: We have the technology I could only imagine back then, leaving his students inspired by the story of a young dreamer who turned a simple blackboard into a symbol of boundless opportunities. “Let’s embrace this technology, learn from it, and continue exploring beyond the confines of our classroom.”

AUTHOR’S NOTE: A reader will likely understand this text with at least an 8th-grade education (age 13-14), and it should be easy for most adults to read.

১৯৮১ সালে প্রথম শ্রেণিতে পড়া এক ছোট্ট ছেলে। সেই সময় তার শিক্ষকেরা চকবোর্ডে লিখতেন, আর ক্লাসের সামনে দাঁড়িয়ে শিক্ষকের বোর্ডে লেখা দেখত সে। ছেলেটির মনে হতো, চকবোর্ডের পিছনে যেন আরেকটা জগত লুকিয়ে আছে, এক অজানা বিস্ময়ের জগৎ। তখন সে ভাবত, কেমন হবে যদি সে সেই জগতের ভেতরে ঢুকতে পারে?

আজ, এত বছর পর সেই ছেলে একজন বিশেষ শিক্ষা শিক্ষক। তিনি তার ক্লাসের শিক্ষার্থীদের জন্য ব্লগে লেখা একটি গল্প নিয়ে এসেছেন। স্মার্ট টিভিতে ব্লগটি দেখিয়ে তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করছেন। তিনি শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে chalkboard-এর পিছনে যে কল্পনার জগতটি ছিল, সেটি আজ প্রযুক্তির মাধ্যমে বাস্তবের রূপ পেয়েছে।

“তোমরা দেখো,” তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, “এই স্মার্ট টিভি, এই ব্লগ—এগুলো আমাদের চিন্তা এবং কল্পনাকে বাস্তব জগতে নিয়ে এসেছে। যখন আমি তোমাদের বয়সে ছিলাম, chalkboard ছিল আমার চিন্তার একমাত্র জানালা। কিন্তু এখন আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যেতে পারি। আমরা আমাদের চিন্তা এবং ধারণা শেয়ার করতে পারি, নতুন কিছু শিখতে পারি। chalkboard-এর পিছনে যে জগৎ ছিল, আমি আজ তারই অংশ।”

তার শিক্ষার্থীরা মুগ্ধ হয়ে শুনতে থাকে, বোর্ড থেকে স্মার্ট টিভির দিকে যাত্রার এই গল্প। তিনি বোঝান, chalkboard-এর মতো সরল মাধ্যমও একসময় কল্পনার জগত তৈরি করত, কিন্তু আজকের প্রযুক্তি সেই কল্পনাকে আরও বিস্তৃত করে দিয়েছে।

এইভাবে, chalkboard-এর পিছনে যে জগতের কথা ছোটবেলায় তিনি কল্পনা করতেন, আজ সেই জগতের এক অমূল্য অভিজ্ঞতা হয়ে উঠেছে তার শিক্ষার্থীদের সামনে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright © 2024 Educator's Note | Audioman by Catch Themes