Journal Entry – February 11
Today felt like a strange alignment of numbers and events. While preparing my science lesson, I focused on the concept of deposition—how river sediments deposit sand and rocks to build landforms, just like how Manhattan was shaped over time.
After gym class, I noticed a student sitting calmly on a yoga mat, ready to learn. It was a moment of quiet before diving into our Edpuzzle video, where students worked in groups to explore how water shapes the Earth. To wrap up, I gave them an exit ticket to check their understanding.
Then, something caught my attention—the time was exactly 1:11 PM. I glanced at the date—February 11. And then it hit me: our school address is 1111 Pugsley Ave.
Angel numbers? A sign? A coincidence? It felt like a moment of alignment, as if everything was flowing naturally, just like a river shaping the land. Maybe it’s a reminder to trust the process—science, teaching, and even life itself.
Read in Bangla language.
জার্নাল এন্ট্রি – ১১ ফেব্রুয়ারি
আজকের দিনটা যেন এক রহস্যময় বার্তা বহন করছিল। বিজ্ঞান ক্লাসের প্রস্তুতি নিতে গিয়ে আমি আবক্ষেপণ (Deposition) নিয়ে ভাবছিলাম—কিভাবে নদীর তলানিতে জমে থাকা বালি ও পাথর দ্বীপ তৈরি করে, ঠিক যেমন ম্যানহাটন গড়ে উঠেছিল।
জিম ক্লাসের পর আমি দেখলাম এক ছাত্র শান্তভাবে যোগম্যাটে বসে আছে, শেখার জন্য প্রস্তুত। এরপর আমরা Edpuzzle ভিডিও খুললাম, যেখানে শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে আলোচনা করল কীভাবে পানি পৃথিবীর আকৃতি পরিবর্তন করে। ক্লাসের শেষে, আমি তাদের বোঝার স্তর যাচাই করতে এক্সিট টিকেট দিলাম।
এরপর একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটল—আমি সময় দেখলাম, ঠিক ১:১১ PM। তারপর ক্যালেন্ডারে চোখ পড়ল—১১ ফেব্রুয়ারি। এবং তখনই খেয়াল করলাম আমাদের স্কুলের ঠিকানাটা ১১১১ পাগসলি এভিনিউ!
এটা কি কোনো ফেরেশতার সংখ্যা? কোনো ইশারা? নাকি কেবল কাকতালীয় ঘটনা? মনে হলো সবকিছু যেন একসাথে প্রবাহিত হচ্ছে, ঠিক যেমন নদী তার নিজস্ব গতিতে ভূমি গঠন করে। হয়তো এটা একটা বার্তা—বিজ্ঞান, পড়াশোনা, এমনকি জীবনকেও বিশ্বাস করার জন্য।
Journal Entry – February 11 (Continued)
After school, I found myself sitting in the parking lot, checking the time—3:33 PM. Another repeating number. By the time I get home, it will likely be 4:44 PM. This pattern is starting to feel too aligned to be random.
Curious, I decide to search Google Books and academic articles to see if there’s any scholarly discussion on the meaning of angel numbers. Are these sequences just coincidences, or is there a psychological or even scientific explanation?
This isn’t the first time I’ve noticed these numbers. My daughter was actually the one who first introduced me to the term angel number. It happened on a road trip to Canada from New York. She suddenly pointed out an exit sign—4/44—at the exact moment we checked the time, which was also 4:44 PM. She laughed and said, “That’s an angel number, Mom!”
Back then, I brushed it off as a fun coincidence, but now, with today’s events, I can’t help but wonder—what if these numbers are trying to tell me something?
জার্নাল এন্ট্রি – ১১ ফেব্রুয়ারি (পরবর্তী অংশ)
স্কুলের পরে, আমি পার্কিং লটে বসে সময় দেখলাম—৩:৩৩ PM। আবারও সেই পুনরাবৃত্ত সংখ্যা। যখন বাড়ি পৌঁছাবো, তখন সম্ভবত ৪:৪৪ PM হবে। এই প্যাটার্নটা যেন খুবই পরিকল্পিত মনে হচ্ছে, কাকতালীয় নয়।
কৌতূহলবশত, আমি Google Books এবং একাডেমিক নিবন্ধ ঘেঁটে দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম, এই সংখ্যা সম্পর্কে কোনো গবেষণা বা ব্যাখ্যা আছে কি না। এগুলো কি কেবল কাকতালীয় ঘটনা, নাকি এর পেছনে কোনো মনস্তাত্ত্বিক বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে?
এটা প্রথমবার নয় যে আমি এই সংখ্যাগুলো লক্ষ্য করেছি। আসলে, আমার মেয়েই প্রথম আমাকে এঞ্জেল নাম্বার শব্দটির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল। তখন আমরা নিউ ইয়র্ক থেকে কানাডায় ড্রাইভ করছিলাম। হঠাৎ করে সে একটা এক্সিট সাইন দেখিয়ে বলল—৪/৪৪, ঠিক তখনই আমরা সময় দেখলাম—৪:৪৪ PM!
সে হেসে বলল, “মা, এটা একটা এঞ্জেল নাম্বার!”
সেই সময় আমি এটাকে নিছক কাকতালীয় বলে উড়িয়ে দিয়েছিলাম, কিন্তু আজকের ঘটনাগুলো দেখে মনে হচ্ছে—হয়তো এই সংখ্যাগুলো আমাকে কিছু বলতে চাইছে!